Abekta

Nothing human is alien to me

User Tools

Site Tools


Differences

This shows you the differences between two versions of the page.

Link to this comparison view

Both sides previous revisionPrevious revision
Next revision
Previous revision
mu:groei:intro [2024/09/27 00:10] asadmu:groei:intro [2024/10/17 11:59] (current) asad
Line 1: Line 1:
 ====== ভূমিকা ====== ====== ভূমিকা ======
-মানুষের ইতিহাসে এস্ট্রোনমিকেল বিজ্ঞান অন্যান্য প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের চেে অনেক আগে জন্ম নিয়েছ। প্রাচন যুগে যখন রতিদিনের জীবন ও কাজ নিয়ে আমাদের প্র্যক্টিকেল জ্ঞান থেকে বাঁধা বিন হিসেে ফিজিক্স ও কিস্ট্রির জ্ম হয়নি তখনি এসট্রনমি ছিল অনেক উন্নত বিজ্ঞান। এই প্রাচীনতাই মানুষের ালচারের ইতিহাসে এস্ট্রোনমির এক বিশেষ য়গা ঠিক করে । জ্ঞানের অন্যান্য ৎ বিজ্ঞানে পরিত হেছে অনেক পরে এবং দের প্রগতি হয়েছে প্রধানত ইউনিভারিটি ও ল্যাবরেটরির দোলের মধ্যে, যেখানে রাজনৈতিক ও সামাজিক দ্বন্দ্ব খুব একটা প্রবশ কতে পারেনি। এর বিপরীতে এসট্রনমি অনেক প্রাচীন যুগেই তাত্ত্বিক জ্ঞানের এমন এক সিস্টেম হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল যার মাধ্যমে মানুষ ভয়ানক এক্লিপের ভবিষ্যদ্বাণী করতে পানুষের আধ্যাত্মিক বন্দ্বেও যার ভূিকা ছিল।+মানুষের ইতিহাসে এস্ট্রোনমিকেল বিজ্ঞান অন্যান্য প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের চেয়ে অনেক আগে জন্ম নিয়েছিল। অতে যখন দৈনন্দিন জীবনের প্রায়োগিক জ্ঞান মানুষকে পদার্থবিা বা রায়নর পদ্ধতিগত অধযয়নের িকে িয়ে যায়নিতখনি ির্বিদ্যা ছিল অত্য্ত উন্নত বিজ্ঞান। এই প্রাচীনতা এস্ট্রোনমিকে মানব সংস্ৃতির ইতিহাসে বিশেষ স্থন দিয়ে। জ্ঞানবিজ্ঞানের অন্যান্য শাখাুলি শুধুমাত্র পরবর্তী শতাব্দীতে বিজ্ঞান হিসবে বিকশিত হয়েছিল এবং এই বিকশ প্রধানত িববি্যালয় ও গেষণাগারের দেয়ালের মধ্যে ঘটেছিল, যেখানে রাজনৈতিক ও সামাজিক সংঘের আওয়াজ ৌঁছনি। বিপরীতে, জির্বিদ্যা প্রাচীন বিশ্বে ইতিমধ্যেই একটি তাত্ত্বিক জ্ঞানব্যবস্থা হিসেবে প্রকাশিত হয়েছিল যা মানুষকে ীতির সূরযগরহণের ভবিষ্যদ্বাণী করতেও সক্ষম কেছিলএবং তার আধ্যাত্মিক সংগ্রের এটি উপদান হয়ে উঠেছিল।
  
-এই ইতিহাসের সাথে সভ্যতার শুু থেকে মানুষের ক্রমবিকাশের সমর্ক আছে, এটা এমন এক সমে ঘটছিল যখন র্্য ছিল া সমাজের সাথে ব্যক্তি, শ্রমের সাথে আচারানুষ্ঠানের, বিজ্ঞানের সাথে ধর্মের। প্রাচীন কাল থেকে ুরু করে পরর সব শতে সাজিক জীবনের িফলন হিসেে তৈরি হওয়া ধর্মীয় ও দার্শনিক সব বিশ্ব্শনের আবশ্যক উপাদান ছিল ্ট্রোনমির । আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানী পিছন ফিরে তার প্রম পূর্বসূরিদের দিকে তাকালে নিজের মতো মানুষই দেখে পান, পরীক্ষা ও সিদ্ধান্ত বা কাণ ও কয নিয়ে যাদের ধারণা তার চেয়ে আদিম হলেও খুব বশি আলা না। এস্ট্রোনমার যখন পিছন িরে তার পূর্বসূরিদের দিকে তাকান, প্রথমে দেখতে পান ব্যাবিলনর পুরোহিত ও জাদুকর, গ্রিসের দার্শনিক, মুসলমান রাজকুমার, মধ্যযুগের মংক, রেনেসাঁর নোবিলিটি ও পাদ্রি, এবং সবশেষে কেবল সতের শতকের স্কলারদের মধ্যে খুঁজে পান নিজের মতো আধুনিক নাগরিক। এই সব মানুষের কাছে এসট্রনমি শুধু এক স্পশালিসট বিজ্ঞানের সীমাবদ্ধ শাখা ছিল না, ছিল জীবন সম্পর্কে তাদের মূল ধারণার সাথে আষ্টেপৃষ্টে জড়ানো এক বিশ্বব্যবস্থা। কোনো পেশাদার সংঠনের ট্রেডিশনল কার্ক্রম না, বরং মানবতার সবচেয়ে গভীর সমস্যাগুলো ছিল তাদের কাজের অনুপ্রেরণা।+এই ইতিহাস সভ্যতার উত্থানের পর থেকে মানুষের বিকাশের ্ররিয়র সাথে যু্ত এবং বড় অর্থে সেই সময়র সাথে সম্পর্কিত যেখাে সমাজ ও ব্যক্তি, শ্রম ও আচার, বিজ্ঞান ও ধর্ম ছিল অবিভক্ত সত্তা। প্রাচীন বি্বে ও পর্তী শতাব্দীগুলিতে ্ট্রোনমির তত্তব ধর্মীয় ও দার্শনিক উভয় বিশ্বধাণার অপরিহার্য উপাদান ছিল, যা াজিক জীবনের প্রতিফলন ঘটয়। যখন আধুনিক পদার্থবিদ তার প্রাচীনতম পূর্বসূরিদের দিকে ফিরে তাকান, তখন তিনি নিজের মতো লোকদের ুঁজে পান, ক্সপেরিমেন্ট ও েজট নিয়ে যাদের দৃষ্টিভঙ্গি আদিম হলেও অনকটা ার মতই। যখন একজন জ্যোতির্বিদ তার পূর্বসূরিদের দিকে ফিরে তাকান, ন িি ব্যাবিলনিয়ার পুরোহিত ও জাদুকর, গ্রিক দার্শনিক, মুসলমান রাজকুমার, মধ্যযুগের মংক, রেনেসাঁর অভিজাত ও পোহিতদের দেখতে থাকেনযতক্ষণ না অবশেষে সপ্দশ শতাব্দীর পণ্ডিতদের মধ্যে খুঁজে পান নিজের মতো আধুনিক নাগরিক। এই সমস্ত মানুষের কাছে ির্বিদ্যা শুধুমাত্র একটি বিশষজঞ বিজ্ঞানের সীমিত শাখা ছিল না বরং এটি তাদের জীবনের সম্পর্ণ ধারণার সাথে জড়িত একটি বিশ্বব্যবস্থা ছিল। টি পেশাদার গিল্ডের ঐতিহ্যবহী কাজ ন় বরং মানবতার গভীরতম সমস্যাগুলি তাদের কাজে অনুপ্রাণিত করেছিল
  
-এস্ট্রোনমির ইতিহাস হচ্ছে মানুষের তার নিজের বিশ্ব বিষয়ক ধারণার বিকাশের ইতিহাস। মানুষ সব সময় ভেবে এসেছে নিচের পৃথির তুলনায় উপরের আকাশ এক গভীর অর্থে তার জীবনের উৎস ও সে্স। আকাশ থেই আসত আলো আর উষ্ণতা। সেখানেই যার যার পথ রচনা করত সূর্য ও অন্যান্য জ্যোতিষ্ক; সেখানেই থাকত দেবতারা যারা নিয়ন্ত্রণ করত তার ভাগ্য আর তারায় ারায় লিখে রাখত তাদের বার্তা। আকাশ ছিল খুব কাছে, মানুষের জীবনে তারার ভূমিকা ছিল। তারা নিয়ে পড়াশোনার মাধ্যমে খোা হো উপরের জগৎ, মানুষের চিন্তা ও আধ্যাত্মিক চেষ্টা র চেয়ে মহান কোনো বস্তু তখন খুঁজে পায়নি।+এস্ট্রোনমির ইতিহাস হল মানুষের বিশ্বধারণার বিকাশের ইতিহাস। মানুষ সব সময় প্রাণ দিয়ে ুভব রত যে উপরের আকাশ তার জীবনের উৎস এবং মূল, ীচের পৃিবীর চয়ে গভীর অর্থে। আলো এবং উষ্ণতা স্বর্গ থেকে এসেছিল। সেখানে সূর্য এবং অন্যান্য জ্যোতিষ্ক তাদের কক্ষপথ রচনা করেছিল; সেখানে দেবতারা বাস করতেন যারা তার ভাগ্য সন করতেন এবং তাদের বার্তা তারার মধ্যে লিখতেন। আকাশ ছিল অনেক কাছে, তারাগুলি মানুষের জীবনে তাদের ভূমিকা পালন করছিল। তারা নিয়ে ধ্যয়ন ছিল এই উচ্চতর বিশ্বের উন্মোচন, মানব চিন্তা ও আধ্যাত্মিক প্রচেষ্টার সর্বচ্চ বস্তু যা খুঁজে পেতে পারে।যা ছিল সর্বোচ্চ বস্তু
  
-অনেক শতক ধরে চলা এই সি প্রাচীন কালেই আমাের শিখিেছিল দুইটা জিনিস: আকাশের বিভিন্ন ঘটনার পুনরাবৃত্তি আর মহাবিশ্বের বিশালতা। তারাখচিত আকাশগোলক দিয়ে ঘেরা পৃথিবী মানুষের জন্য কেন্দ্র ও প্রধান বস্তু হলেও আসলে এক ছোট্ট অন্ধকার গ্ল। অন্য সব বস্তু তার চারদিকে ঘুরেঘুরে সূর্য চাঁদ গ্রহোনো োনোটা তার চেয়েও বড়। এই বিশ্বদন ঐতিহ্য হিসেবে থেকে গিয়েছিল যখন প্রাচীন বিশ্বের তন হয় এবং বিজ্ঞান প্রায় এক হাজার বছরের এক মন্দায় ডব য়। মধ্যযুগের শেষে এই ঐতিহ্য প্রচরিত হয় পশ্চিম ইউরোপের উদয়মান ালচার+এই স্টাডি অনেক শতাব্দী ধরে অবহত ছিল এবং আমাদেরকে সেই প্রাচীনকালেই দুটি জিনিস শিখিয়েছিল: আকাশের ঘটনার পর্যায়ক্রমিক পুনরাবৃত্তি এবং মহাবিশ্বের বিশালতা। ্বব্যপী আকাশগোলক ও তার তারাদের মধ্যে পৃথিবী মানুষের জন্য কেন্দ্র ও প্রধান বস্তু হলেও আসলে ছিল শুধুমাত্র একটি ছোট অন্ধকার গোলক। মহাবিশ্বের অন্যান্য বস্তু, সূর্যচাঁদ এবং গ্রহগুলি (যাদের েউ েউ তার চেয়েও বড়) তার চারপাশে ঘুরছিল। যখন প্রাচীন বিশ্ব ধ্বসে পড়েছিল এবং বিজ্ঞান হাজার বছরের এক মন্দায় ়েছিল, তখন এই বিশ্বধারণাই উত্তরাধিকার হিসাবে সংরক্ষিত থাকে এবং মধ্যযুগের শেষে উদী়মন পশ্চিম ইউরোপীয় সংস্ৃতিতে সঞ্চারিত হয়
  
-সেখানে ষোল শতে কিন সামাজিক প্রগতির প্রে এসট্রনমি বিশ্বের এক নতুন ধারণার ন্ম দয়। আমাদের জীবনের ভিত্তি বিষয়ক যে-জ্ঞান সবচেে নিশ্চিত মনে করা তো, অর্থাৎ পৃথিবীর নিশ্চলতা, তাই তখন হয়ে যায় আপাত ব্যাপার। বলা য়, আমাদের পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘরা একই রকম আরো অনেক গ্রহের একটি। তার বাইরে আছে সূর্যের মতো অসংখ্য তারার অনন্ত জায়গা। এটা ছিল বিপ্লব, যা লে দিয়েছিল চিন্তার নন ধাা। অনেক চেষ্টায় অনেক গ্রামে মানুষকে এই নতুন বিশ্বের সাথে মানিে নিতে হয়। সেই বিপ্লবের শতাব্দীগুলিতে বিশাল সব সামাজিক অভ্যুত্থানের সাথে মানুষের যে আধ্যাত্মিক সংগ্রাম জড়িয়ে ছিল র অনযতম উপাদান ছিল এস্ট্রোনমির সত্য নিয়ে প্রতিযোগিতা+সেখানেষোড়শ শতাব্দীত, এি শক্তিশালী সামাজিক িকাশ দবারা চালিত হয়ে ির্বিদ্যা বিশ্বের একটি নতুন ধারণার উত্থান ঘটায়। সে পরকাশ কর, পৃথিবীর যে-অচলতা আমাদের জীবনের ভিত্তির সবচেয়ে নিশ্চিত জ্ঞান বলে মনে হয়েছিল তা আসলে কবল আপাত। সে দেখায়, আমাদের পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘ্ণয়ন শ য়েকটি অনুরূপ গ্রহের মধ্যে মাত্র একটি। র বাইরে আছে সূর্যের মতো অ্য অনেক তারার অনন্ত স্থ। এ ছিল এক বিপ্লব, যা নতন চিন্তার পথ উ্মক্ত করে। ঠোর প্রচেষ্টা ও প্রচুর সগ্রামের মাধ্যমে মানুষকে এই নতুন বিশ্বে নির দিক আবার নির্ধারণ করতে হয়েছিল। এই বিপ্লবের শতাব্দীগুলিতে এস্ট্রোনমিকেল সত্য বিষয়ক বিতর্ক ছিল মহান সব সামাজিক অভ্যুত্থানের সাথে ্প্কিত আধ্যাত্মিক সংগ্রামের এক গুরু্বপূর্ণ উপাদান।
  
-এস্ট্রোনমি প্রকৃতিবিদ্যার অন্য সব শাখার মতোই এক নতুন যুগে প্রবেশ করে। পরর শতে মহাবিশ্বের সব গতি নিন্ত্রণ করা মৌলিক তত্ত্ব আবিষ্কার হয়। দার্শনিক চিন্তার বিপরীতে প্রথম বারের মতো দাঁড়ায় প্রকৃতির অনিবা্য অবিকল্প সব সূত্র। আকশ ও মানুষের মধ্যে প্রাচীন মিস্টিকেল ও এস্ট্রোলজিকেল সংযোগের জায়গা দখল ে গ্র্যাভিটির সখানে িরমান যান্ত্রিক একশন।+তখন এস্ট্রোনমি প্রকৃতি বিষয়ক অন্য সব স্টডির মতোই এক নতুন যুগে প্রবেশ করেছিল। পর্তী শতাব্দী নিয়ে আসে মহাবিশ্বের সব গতি নিয়ন্ত্রণ করা মৌলিক নীির আবিষ্কার। দার্শনিক চিন্তাে প্রথমবারের মতো প্রকৃতির অনেক কঠিন ও কঠোর কিছু আইনের মুখোমুখি করা হয়েছি। জযোিষকের থে মানুষের প্রাচীন মিস্টিকেল এস্ট্রোলজিকেল সংযোগকে র্বব্যপী কর্ষের যান্ত্রিক একশন দিয়ে প্রতিস্থাপিত করা হয়েছিল
  
-তারপর অবশেষে আধুনিক বিজ্ঞানের যুগে ইউনিার্র কার এত ে যায় ে তা প্রকাশ করা সম্ভব শুধু সংখ্যা দিয়ের বিপরীতে পৃথিবীর ক্ষুদ্রতা এতই ্ষুদ্র যে তা বলাও কোনো অর্থ থাকে । আবারবা এখনো, এসট্রনমি সারা মহাবিশ্ব নিয়ে জ করার বিজ্ঞান, যদিও বর্তমানে এটা কেবল স্থানের দিক দিে সত্য। প্রাচীন পৃথিবতে প্রকৃতির স্টুডেন্টদের হৃদয়ে আন্দোলন রি হতো আকাশর সে মানুষের একতার কথা ভেবে,র বতমান কালে আমার আন্দোলনের ারণ মনুষের নের শক্তি িয়ে অহংকা, যে-শক্তি আমদেকে এই ছোটট াড়ি কেও নিয়ে যেতে পারে সবচেয়ে দূরের কোনো তারার জগতে+অবশেষেআধুনিক বিজ্ঞানের যুগে, মহাবিশ্বের ধারণা করমশ বড় থেকে আরো বড় হয়, যা শুধুমাত্র সংখ্যায় প্রকাশ করা যায়যার বিপরীতে পৃথিবীর ক্ষুদ্রতার া বলাও অর্থহীন। আবার বা এখনও জির্বিজ্ঞন হল মহাবিশ্বের সমগ্িকতার বিজ্ঞান, যদিও এখন শুধুমাত্র স্থানিক দৃষ্টিকোণ থেকে। প্রাচীন িশ্ে যেখানে আকাশের সাথে মানুষের জগতের ঐক্যের ধারণাটি প্রকৃতির স্টুডেন্টদের হৃদয় উদ্দীপ্ত েছিল, সে এখন মানুষ তাদের ক্ষুদ্র বাসসান থেকে অনেক রের ারামণ্ডল প্যন্ত পৌঁছার ক্ষমতার গর্বিত চা দিয়ে আলড়িত হয়
  
-অনেক ে যখন ফিজিকেল তত্ত্ব মানে ছিল বিমূর্ত ুম, এস্ট্রোনমি তখনি ছিল ানের এমন সাজানো সিম যা দিে কেউ স্থানালে তার বস্থান ও দিক হিসাব করতে পারত। পরর শতগুলতে এস্ট্রোনমি গবেষণা ে বি হতে থাে তাত্ত্বিক দিকে, ইউনিভার্সের স্ট্রাকচার বিষয়ে, ার তমন কোনো ব্যবহারিক সুবিধা ছিল না, র চালিাশ্তি ছিল সত্যের সনা, বুদ্ধির বিউটি। তখন বিভিন্ন বিজ্ঞানের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক হে যায় উল্। খুব দ্রুত উপে উঠতে শুরু করে ফিজিক্স কমিস্ট্রি ায়োলজি। টেকনিকেল এপ্লিকেশনের মাধ্যমে তারা সমাজে একের পর এক বিপ্লব আনে, পৃথিবীর চেহারা পাল্টে দেয়। এই বিপ্লবের পরগতি িতে এসট্রোনমি ছিল ন, সে ছিল এক পাশে। তারারা আমাদের প্রযু্তি, আমাদের বস্তুবাদী জীবন বা আমাদের ইকোিক সংগঠনে কোনো ভূমিকা রাখতে পারেনি। তাই তাদের িদ্যা মহাবিশ্বের ভৌত জ্ঞান নিয়ে চি্তা করার ভাববাদী আদর্শে পরিণত হয়। অন্যান্য বিজ্ঞান যেখানে মানুষের জীবন পাে য়ার যুদ্ধে বিশাল িল বিজয় অর্জন করে, সেখানে এস্ট্রোনমি হয়ে যায় কালচারের কাজ, মনের এডভেঞ্চার। তাই বরবরের মো এ্ট্রোনমি এখনো রয়ে গেছে মানুষের কালচারের ইতিহাসে এক িার্য অংশ।+দিম কালে যখন ফিজিকেল তত্ত্ব ছিল শুধুমাত্র বিমূর্ত জল্পনা, এস্ট্রোনমি তখনি ছিল ানকালে প্্যক্টিকেল দিকনিশনা দিে সষম এক নিয়মতান্ত্িক জ্ঞানব্যবস্থা। পর্তী শতাব্দীগুলিতে এস্ট্রোনমি গবেষণা আরও বেশি করে মহাি্বর াঠামোর তাত্ত্বিক জ্ঞানের দিকে পরিচািত হছিল, ব্যবহারিক প্র়োগ থেকে অনেক দূে থেে েবল সত্য া ্টেলেকচুয়ল বিউটির চাহিদা মিটানোর জন্য। তখন বিভিন্ন বিজ্ঞানের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক আগের বিপরীত য়ে গি়েছি। পদারথবিদ্য, রসায়ন, ও জীবিজ্ঞান দ্রুত ো বেশি বেগে বেড়ে উঠেছি। টেকনিকেল এপ্লিকেশনের মাধ্যমে তারা সমাজে বিপ্লব ঘটায় এবং পৃথিবীর চেহারা পাল্টে দেয়। এই বিপ্লবে যোতির্বিা এক পাশে দাঁড়িয়ে ছিল। গ্রহতারা আমাদের টেিকে, আমাদের বস্তুগত জীবনে বা আমাদের অর্থৈতিক সংগঠনে অবদন রাখতে পারে ন। তাই তাদের স্টাডি ক্রমশ একটি আশিক অনুসন্ধান হয়ে উঠেছিল যার লক্ষ্য মহাবিশ্বের ভৌত জ্ঞান। যখানে অন্যান্য বিজ্ঞান মানুষের জগৎ রূপাতরে অনক ব্রিলিন্ট সব বিজয় অর্জন করেছিল, এস্ট্রোনমির স্টাডি সেখানে হয়ে গিেছিল কালচারের কাজ, মুষের মনের একটা এডভেঞ্চার। তার তিহস াই সব সময় যা ছিল তাই রয়ে গেছে, মানে মানুষের সংস্ৃতির ইতিহাসের পরিার্য অংশ।
  
-যে অতীত দ করে যায় সে মানুষের বিকাশের প্রসেসে সরাসরি অংশ নিতে পাে, মানুষের ইতিহাস হয় তার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা। আমার এই কাজের উদদেশ্য এই অতীতের মধ্যে আমাদের এস্ট্রোনমিকেল বিশ্ব্শনের প্রগতিকে মানুষের বিকাশের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে ফুটিয়ে োলা।+যে অতীতে প্রবেশ করে সে মানুষের বিকাশে অংশগ্হণের অভিজ্ঞতা ্জন করে। এই কাজের লক্য হল আমাদের এস্ট্রোনমিকেল বিশ্বধাণার িকাশকে মানুষের বৃদ্ধির বহিঃপ্রকাশ হিসেবে উদ্ঘাটিত করা।
mu/groei/intro.1727417437.txt.gz · Last modified: 2024/09/27 00:10 by asad

Donate Powered by PHP Valid HTML5 Valid CSS Driven by DokuWiki