Differences
This shows you the differences between two versions of the page.
Both sides previous revisionPrevious revision | |||
play [2023/11/25 02:21] – asad | play [2023/11/25 02:22] (current) – asad | ||
---|---|---|---|
Line 1: | Line 1: | ||
====== খেলা ====== | ====== খেলা ====== | ||
- | হক তাঁর অসংখ্য সুন্দর নামের মাধ্যমে তাঁর সব এসেন্স দেখতে চেয়েছিলেন, | ||
- | |||
- | যখন হক গোটা কসমস অস্তিত্বে আনেন তখন তা ছিল কেবল একটি রূপ, তার মধ্যে কোনো রূহ ছিল না, যেন পালিশ-না-করা আয়নার মতো। খোদার ক্ষমতাই এই রকম যে তিনি এমন কোনো স্থান নির্মাণ করেন না যা এক সময় রহিমের রূহ গ্রহণ করবে না খোদার ফুঁকে-দেয়া নিঃশ্বাস টেনে নেয়ার মাধ্যমে। প্রভুর নিরন্তর ব্যক্ত প্রবাহ গ্রহণ করার যে-প্রবণতা রূপের মধ্যে আগে থেকে ছিল সেটাই বাস্তবায়িত হয় এই নিঃশ্বাসে। গ্রহীতা ছাড়া বলার মতো আর কিছু নাই, গ্রহীতা নিজেও বিধাতার পবিত্র ধারা। তাঁর থেকে আসে কসমসের সবকিছু, | ||
- | |||
- | কসমস ব্যক্ত হওয়ার জন্য দরকার ছিল আয়নাটি পালিশ করা। এবং আদম একইসাথে ছিলেন সেই আয়নার জেল্লা ও সেই ছবির আত্মা। জগতের এই ছবিকে সাধারণ লোকে ' | ||
- | |||
- | বুদ্ধি এটা যৌক্তিক পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে বুঝতে পারে না। এই ধরনের বোধ কেবল আসতে পারে খোদার দেয়া কাশফ বা দিব্যদৃষ্টির মাধ্যমে। কেবল দিব্যদৃষ্টি দিয়েই জগতের ছবির সেই ভিত্তি দেখা যায় যা আত্মা গ্রহণ করার ক্ষমতা রাখে। এই জিনিসকে আমরা বলি মানুষ বা খোদার খলিফা। তাকে মানুষ বলি কারণ তার জন্ম ছিল সবচেয়ে সাধারণ এবং সে সব বাস্তবতাকে ধারণ করে। চোখের সাথে তার মণির যে সম্পর্ক খোদার সাথে মানুষের সেই সম্পর্ক। খোদাকে যেমন হক বা সত্য বলা হয় মানুষকে তেমন ইনসান বলার কারণ ইনসান শব্দের এক অর্থ চোখের মণি, যে-মণি দিয়েই আমরা দেখি। মানুষের মাধ্যমেই খোদা তাঁর সৃষ্টির দিকে তাকান ও তাদের উপর রহমত বর্ষণ করেন, | ||
- | |||
- | তোমরা কি দেখতে পাও না যে মানুষ চলে গেলে এই জগতের সিন্দুকের সিল ভেঙে যাবে, | ||
- | |||
- | খোদার ছবি গঠন করা সব নাম ব্যক্ত হয় মানুষের নির্মাণে, | ||
- | |||
- | ফেরেশ্তাদের নেই আদমের মতো সর্বাঙ্গীণতা, | ||
play.1700904105.txt.gz · Last modified: 2023/11/25 02:21 by asad